





আমাদের গেছে যে দিন একেবারেই কি গেছে- কিছুই কি নেই বাকি? সম্পর্কে অনেক কিছুই হেরে যায়।






কিছু কি জেতে না? এখন আর এক ছাদের নীচে থাকা হয় না তাহসান ও মিথিলার।






পথ গেছে বেকে দুজনার। ভোলা কি সম্ভব এক ছাদের নীচে কাঁটানো এগারো বছরের স্মৃতি? সহজে মলিন তো হওয়ার কথা নয়। আর তাই কি দুজনে অবকাশ যাপন করছেন যুক্তরাষ্ট্রে। আয়রা নামের সুতো যে তাদের কখনো ছিড়বে না।
শোবিজের এই প্রাক্তন দম্পতি একমাত্র মেয়ে আয়রাকে নিয়ে সময় কাটাচ্ছেন সেখানে। তাদের দুজনের ইনস্টাগ্রামে মিলেছে তারই প্রমাণ। তাহসান ও মিথিলা দুজন পৃথকভাবে নিজের ও মেয়ের ছবি প্রকাশ করেছেন ইনস্টাগ্রামে।
একমাত্র মেয়ের মনে যেন বাবা–মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব না পড়ে সেজন্য তাদের এই যুক্তরাষ্ট্র সফরে তাদের প্রকাশ করা অধিকাংশ ছবিতে মেয়েকে দেখে এমনটা আন্দাজ করা যায়।
তাদের ছবি দেখে কেউ কেউ ধারণা করছেন, হয়তো তাহসান ও মিথিলা দূরত্ব কমবে। বন্ধু হয়ে একে অপরকে শ্রদ্ধা ও সম্মানের জায়গায় রেখে এগিয়ে যাবেন সামনের পথ। যেখানে তাদের মেয়ে থাকবে প্রভাবক হিসেবে। মাঝখানে মিথিলাকে নিয়ে নানা গুঞ্জন উঠলেও কোনটারই সত্যটা পাওয়া যায়নি। এখনো অনেকেই ভাবে এক হওয়া কি খুব নিষেধ?
যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণের মাধ্যমে মেয়ে আয়রা তাদের দূরত্ব অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে বলে ধরে নেয়া যায়। হয়তো দুই পাশে মেয়ের হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে দুজনের চোখে চোখ পড়বে, তারপর স্মিত হেসে চোখ সরিয়ে নেবেন। আর ছোট আয়রা সেই দৃশ্য দেখে একটু দুষ্টু হাসি দেবে। বাংলাদেশেও যে তারা মুখ দেখাদেখি বন্ধ রেখেছে এমন নয়। মাসে অন্তত একবার মেয়ের খাতিরে দেখা হয়।