Home / মিডিয়া নিউজ / লাইভে এসে মামলা করার কারণ জানালেন ন্যান্সি

লাইভে এসে মামলা করার কারণ জানালেন ন্যান্সি

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন সংগীতশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি।

বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) আসিফের বাড়িতে আদালতের সমন আসলে তিনি জানতে পারেন,

তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেছেন ন্যান্সি। এবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক

লাইভে মামলা করার কারণ জানালেন ন্যান্সি।লাইভে এসে নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি বলেন, “২৬ জুন

২০১৮ সালে জাগো এফএম এর টিকটক উইথ আসিফ আকবর নামে একটি অনুষ্ঠানে আসিফ বলেন, ন্যান্সি সিঙ্গার ভালো কিন্তু মানুষ খারাপ, অকৃতজ্ঞ, বছরে ছয় মাস পাগল থাকে, তার একটু সমস্যা আছে।

যাই হোক ওর গলার সাথে- চলাচল, কথাবার্তায় যায় না।”ন্যান্সি বলেন, ‘আসিফ আমার কী কী উপকার করেছেন তা একমাত্র তিনিই জানেন। আমি যে পাগল থাকি ওনার কাছে কি ডাক্তারের কোন প্রিসক্রিপশন আছে? আর একটা পাগলকে রাষ্ট্র জাতীয় পুরস্কার দিচ্ছে, বছর বছর সন্মানতা দেওয়া হচ্ছে, একটু পাগলকে গত বছরও উইমেন অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে কি করে?’ন্যান্সি জানান, “৭ আগস্ট ২০১৮ এটিএনের একটি অনুষ্ঠানে আসিফ বলেন, ‘আমার মা যেদিন মারা যান তার চার/পাঁচ দিন আগে আমি ন্যান্সিকে ৫লাখ টাকা লোন দিয়েছিলাম। তখন ন্যান্সির ফ্যামিলি ক্রাইসিস চলছিলো আর ও (ন্যান্সি) চূড়ান্ত একটা মিথ্যাবাদী। যেটা আমার বউ সাক্ষী আছে।

যেটার টোটাল ব্যাপারটা ও আমার বউয়ের সাথে শেয়ার করেছে। ওর ট্যাবলেট খাওয়া আর কি জানি নাটক…। ওর স্বামীর সাথে ওর একটা ঝামেলা ছিলো; এসব আমরা বলতে চাই না। শফিক তুহিন, প্রিতম ও ন্যান্সিকে নিয়ে নষ্ট করার মতো সময় আমার নেই।’ অথচ এসব কিছু মিথ্যে।”ন্যান্সি বলেন, “এরপর চ্যানেল জি নিউজে ‘কেন ন্যান্সিকে মিথ্যুক বললেন আসিফ আকবর?’ নামে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়। আর কি কি করলে একটা মানুষের মানহানি হয় প্লিজ আমাকে একটু বলবেন।”এই সংগীত শিল্পী বলেন, ‘আর কতদূরে মিথ্যে বললে একজন মানুষের মানহানি হয় আমার জানা নেই। আমার মনে হয়েছে, বিভ্রান্তিকর তথ্যে আসিফ আমার যথেষ্ট সম্মানহানি উনি করেছেন। তাই ওনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

Check Also

আমি নায়িকা ছিলাম, নায়িকা হয়েই মরবো: নূতন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি যুগের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নূতন। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে মূল থেকে পার্শ্ব চরিত্র; তিন শতাধিক …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *