





কোরবানি ঈদেও গান শোনাবেন- আগের ঈদ গুলোর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আসছে কোরবানি ঈদেও






একক সংগীতানুষ্ঠান নিয়ে হাজির হচ্ছেন এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান। এটিএন বাংলার ঈদ অনুষ্ঠানমালায় প্রচার হবে অনুষ্ঠানটি।






খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরই মধ্যে বেশ কয়টি গানের রেকর্ডিং ও ভিডিও ধারণ শেষ হয়েছে।






জনপ্রিয় গীতিকবিদের লেখা গান গুলোতে সুর ও সংগীতায়োজনেও থাকবে চমক। থাকবে মেলোডি ধাঁচের প্রেম-বিরহের কিছু গান। অনুষ্ঠানের সব গুলো গান চূড়ান্ত হলে এর নামকরণ হবে।
এটিএন বাংলা প্রত্যাশা করছে, গত দুবারের মতো গান দিয়ে এবারের ঈদও মাতিয়ে রাখবেন ড. মাহফুজুর রহমান। ২০১৭ সালে কোরবানি ঈদে প্রথম গান নিয়ে হাজির হন তিনি। তার কণ্ঠে একক সংগীতানুষ্ঠানটি প্রচারে আসার পর রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যায়।
আলোচনা-সমালোচনায় ভেসে গিয়েছিলেন তিনি। তবুও নিজের গান ও গায়কীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। বলেছিলেন কারো সমালোচনায় গান ছেড়ে দেয়ার পাত্র তিনি নন। তার দাবি, কেউ কেউ সমালোচনা করলেও তার অনেক ভক্তও গড়ে উঠেছে। যারা অপেক্ষায় থাকেন মাহফুজুর রহমানের গানের অনুষ্ঠানের জন্য।
সুত্র- দৈনিক ইত্তেফাক।
নায়িকাকে দেখতে ৬০ লক্ষ টাকা!
প্রিয় তারকাকে দেখতে ভক্তদের অনেক ধরনের পাগলামি করতে দেখা যায়। এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়িও দেন। তবে এসব পাগলামির জন্য হিতে বিপরীতও হয় অনেক সময়। কখনো তারকা বা কখনো ভক্তকে শিকার হতে হয় বিভিন্ন অপ্রস্তুত ঘটনার।
সম্প্রতি এমনই এক ঘটনা ঘটলো দক্ষিণী ও বলিউড তারকা কাজল আগারওয়ালার ক্ষেত্রে। তবে এখানে তাঁকে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। সমস্যায় পড়েছেন এই তারকার ভক্ত। স্বপ্নের নায়িকাকে দেখতে গিয়ে ৬০ লক্ষ খোয়ালেন ভক্ত যুবা।
রামানাথাপুরমের এক ভক্ত কাজলের জন্য পাগল। তাঁর সঙ্গে দেখা করার জন্য এক ওয়েবসাইটের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন তিনি। সেই ওয়েব পেজটি ভক্তটিকে জানিয়েছিল, যে কোনো প্রকারে তাঁকে ওই অভিনেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করিয়ে দেবেন।
প্রলোভনে পা দিয়ে অভিযুক্ত ওয়েব পেজকে তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে দিয়েছিলেন। প্রথম ধাপেই ওয়েব পেজটিকে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে দেন। তারপর কিস্তিতে টাকা দেওয়ার চুক্তি হয়। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কিস্তিতে দেওয়া এমন শর্তে তাঁকে বলা হয়, শর্ত পূরণ হলেই অভিনেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হবে।
কয়েক মাস যাওয়ার পর বুঝতে পারেন ওই ওয়েব পেজটি তাঁকে ধোঁকা দিচ্ছে। কাজলের সঙ্গে দেখা করার লোভ দেখিয়ে তাঁকে যে লুঠ করা হচ্ছে, তা বুঝতে পেরেই তিনি প্রতিবাদ করেন। অবসাদে ভুগতে থাকা সেই ভক্ত বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। পুলিশ কলকাতা থেকে তাঁকে খুঁজে বের করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে এই তথ্য জানা যায়।