





ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমার পর সাফল্যের ডানায় চড়ে দেশের বাইরে তিন সপ্তাহ কাটিয়ে এসেছেন






চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ। মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের কয়েকটি দেশে বাংলা সিনেমাপ্রেমীদের সঙ্গে কথা বলেছেন ‘ঢাকা অ্যাটাক’ আর নিজের দেশের সিনেমা নিয়ে।






তার নতুন এই সিনেমা মুক্তির পর প্রযোজক, পরিচালক আর প্রদর্শকদের মতে, শুভর জনপ্রিয়তার পারদ যেভাবে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, এখন একটু সচেতন হয়ে পা ফেললে ভবিষ্যতে দেশের চলচ্চিত্রে রাজত্ব করবেন তিনি।
বুধবার বিকালে শুভ বলেন, ‘আমি রাজত্ব করতে চাই না। আমি মনে করি, রাজারা বেশির ভাগ সময় মানুষের ভালোবাসা পায় না। তাই আমি রাজা হয়ে রাজত্ব করতে চাই না। আমি সিনেমায় নাম লিখিয়েছি দেশের মানুষের ভালোবাসা পেতে। দর্শকের ভালোবাসা নিতেই আমি এসেছি।’
একসময় র্যাম্প মডেলিংয়ে যুক্ত ছিলেন আরিফিন শুভ। রেডিওতে কিছুদিন কথাবন্ধুর কাজ করেছেন। এরপর নাটকে অভিনয় ও সিনেমার চিত্রনায়ক। ২০১০ সালে ‘জাগো’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় নাম লেখান শুভ। তার ব্লকবাস্টার হিট সিনেমা ‘ঢাকা অ্যাটাক’। তবে ‘অগ্নি’ ও ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ সিনেমার জন্য আলোচিত হন এই নায়ক।
শুরু থেকে কিছুটা বাছবিচার না করেই কাজ করা এই নায়ক বলেন, ‘বুঝতে পারছি, বিশ্বাস থেকে যদি কোনো কাজ করা হয়, আর তা যদি স্রোতের বিপরীতেও হয়, সেটাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। এই প্রাধান্য দেওয়ার কারণে সাফল্য আসবেই। আমার মতে, “ঢাকা অ্যাটাক” স্রোতের বিপরীতে হাঁটা একটি চলচ্চিত্র। অনেকেই এখন এ ধরনের সিনেমা তৈরির ইচ্ছে পোষণ করছেন। মনে হচ্ছে, “ঢাকা অ্যাটাক” পুরো চলচ্চিত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। তিন সপ্তাহ দেশের বাইরে থেকে তা উপলব্ধি করেছি।’