





গরম হাওয়া লাগলে দোষ কোথায়! আছে সে হাওয়া যদি বয় গরমকালে তাহলে তো দোষ অনেক






রকমের। প্রথম পর্ব ফুরিয়েছে। কিন্তু কিছু মায়া এখনও রয়ে গেছে। সেই মায়া নিয়ে ফ্যান্টাসির দরজা






খুলে দিতে ফের আসছে উমা বউদি। সিজন ওয়ানের পার্ট টু কেমন হতে চলেছে তারই ঝলক মিলল সম্প্রতি।






বাঙালি প্রগতিশীল। কিন্তু আবার কোথাও একটু সংস্কারীও বটে। বিশেষত যৌনতার ক্ষেত্রে কিছু ছুৎমার্গ আজও কাটিয়ে ওঠার বালাই নেই। কৈশোর, যৌবন বা বয়ঃসন্ধির সময়টা এই চাপা যৌনতার ভিতর দিয়েই ফাঁকফোঁকর খুঁজেছে তাবৎ পুরুষকূল। খুলে গেছে ফ্যান্টাসির দরজা। অতীতে যেসব মুহূর্তের সঙ্গী ছিল বই বা বিভিন্ন লেখা। আর কল্পনায় তৈরি হত মায়াপ্রতিমা। তা যেন এবার জলজ্যান্ত বাস্তব। উমা বউদির প্রথম পর্বেই সে আঁচ মিলেছিল।
স্বস্তিকা মুখোমাধ্যায় তার সাবলীল অভিনয়ে এই উদ্দেশ্য পূরণ করেছিলেন। উমা বউদি হয়ে তিনি সামনে আসার পর থেকে ব্যাপক হইচই পড়েছে। আবার যেন নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে তাকে নিয়ে। একজন অভিনেত্রী কীভাবে কনটেন্টের সঙ্গে নিজেকে বদলে নিয়ে সংস্কারমুক্ত হয়ে উঠতে পারেন, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় তার অন্যতম এবং বলা যায় শ্রেষ্ঠ উদাহরণ। বাংলায় অন্তত তার মাপের অভিনেত্রী খুব বেশি কেউ নেই। দ্বিতীয় পর্বে তিনিই রঙিন দুপুরের ঠিকানা নিয়ে হাজির হচ্ছেন।
সম্প্রতি যে ঝলক দেখা গেছে, তাতেই আঁচ করা যাচ্ছে উষ্ণতার পারদ কতটা চড়বে। জনপ্রিয় ভোজপুরী সিনেমার একটি গানের সঙ্গে এখানে নাচতে দেখা যাচ্ছে স্বস্তিকাকে। আবহতেই স্পষ্ট উদ্দামতা। আপাতত কাহিনির হদিস আর উমা বউদির দর্শন পেতে মুখিয়ে আছে ওয়েব সিরিজের দর্শকরা। দেখা যাক এবার উমা বউদি কেমন পাগল করে এ যুগের নেট যুবকদের। তাই এখন দেখার বিষয় হয়ে উঁকি মারছে যুবকদের মনে।